সরকারিভাবে খোলা বাজারে কম দামে চাল ‘বিক্রি করায় দিনাজপুরের হিলিতে কমেছে মোটা জাতের চালের দাম। স’প্ত াহের ব্যবধানে প্রকারভেদে প্রতি কেজি চালের দাম কেজিতে কমেছে ২-৩ টাকা। দাম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। তবে বেচা-কেনা না থাকায় বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
রোববার (০৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হিলিতে চালের বাজার ঘুরে দেখা যায়, চাল নিয়ে বসে আছেন ‘বিক্রেতারা। তবে ক্রেতা সমাগম তেমন একটা না থাকায় অলস সময় পার করছেন তারা।
এদিকে প্রতি কেজি মোটা জাতের চালের দাম কমেছে। স’প্ত াহের ব্যবধানে ৪০ টাকা কেজি দরে ‘বিক্রি হওয়া স্বর্ণা-৫ জাতের চাল কেজিতে ৩ টাকা কমে ‘বিক্রি হচ্ছে ৩৭ টাকা কেজি দরে। অন্যদিকে গু’টি স্বর্ণা (হাইব্রিড) জাতের চাল কেজিতে ৩ টাকা কমে ৩৬ টাকা কেজির চাল ‘বিক্রি হচ্ছে ৩৩ টাকা দরে। চাল কিনতে আসা দুইজন ক্রেতা বলেন, চালের দাম আগের থেকে একটু কমছে। দাম এমন থাকলে আমা’দের জন্য উপকার হয়।
হিলি বাজারের খুচরা ‘বিক্রেতা ডালিম বলেন, সরকার খোলা বাজারে কম দামে চাল ‘বিক্রি করছে। এতে আমা’দের দোকানে চালের বেচাকেনা কম। যেখানে আগে প্রতিদিন ৭ থেকে ১০ বস্তা চাল ‘বিক্রি করতাম সেখানে এখন দুই বস্তা চাল ‘বিক্রি করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
হিলি বাজারের পাইকারী ব্যবসায়ী বাবুল মন্ডল বলেন, সরকার খোলা বাজারে কম দামে চাল ‘বিক্রির কারণে বাজারে সব ধরনের চালের দাম কমেছে। তরব দাম কমলেও বাজারে ক্রেতা নেই। ৪০ টাকা কেজির চাল এখন ৩৬-৩৭ টাকা ‘বিক্রি হচ্ছে। তাও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।