নিজস্ব প্রতিবেদন:আজকে আমরা ভিডিওতে এমন একটি মাছ ধরার পদ্ধতি দেখাবো যা দেখে আপনি অবাক হয়ে যেতে পারেন।এই বাচ্চাটির অভিনব পদ্ধতি তুমূল প্রশংসায় ভাসছে। একটি বোতলের সাহায্যে বরশি দিয়ে পুকুরের সমস্ত মাছ ধরে নিচ্ছে। এটা কেউ চাইলে সম্ভব না টেকনিক খাটাতে হবে।আপনি যদি ভিডিওটি দেখেন তাহলে আশা করি আপনিও এই ক্ষুদে বালকটির মতো মাছ ধরতে পারবেন।
বাঙালিদের প্রধান খাবার হচ্ছে ভাত মাছ। এমন কোন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না যে মাছ পছন্দ করেন না।কাঁটাযুক্ত মাছ বা কাটা ছাড়া এই মাছ সব মাছই যেন অসাধারণ এমন অনেক বাঙালি কাঁটা বেছে মাছ খেতে অপছন্দ করে তবে তারা কিন্তু মাছ কে ভুলে যায় না।যে সকল মাছের কাঁটা নেই সেই সকল মাছ খুবই পছন্দ করে তারা। আর নতুন পানিতে মাছ যেন তার মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ায়। সকল জলধারায় মাছ অনিবার্য।
সামুদ্রিক মাছ আলাদা নদীর মাছ আলাদা পুকুরের মাছ আলাদা। একই জাতের মাছ বিভিন্ন জলধারায় পাওয়া যায়।জলধারা ভিন্নতার জন্য একই জাতের মাছের স্বাদ ভিন্ন হয়। গ্রামে পুকুর, খাল, বিল, দো বাতে নানা ধরনের মাছ পাওয়া যায়। এই মাছগুলো গ্রামের ছোট বড় সকল ছেলে মেয়ে ধরে আনন্দ পায়।সে মাছ ধরার আনন্দটাই অন্যরকম। উপ জলে বেশি কাঁদায় মাছ ধরতে তো আরো অসাধারণ।কারণ কাদা-জলে মাছ বেশি থাকে আর খুব সহজেই ধরা যায়।
মাছ ধরার বিভিন্ন কায়দায় ফন্দি রয়েছে। একেক জন একেক রকম ভাবে মাছ ধরে। কেউ বরশি দিয়ে, কেউ টপপেতে, কেউ বোতলের সাহায্যে, কেউ কেঁচোর দিয়ে, খাবার পেতে আবার কেউ জাল দিয়ে।গ্রামের ধান ক্ষেতের পাশে যে নালাগুলো থাকে সেই নালা গুলোতে হরহামেশায় প্রচুর মাছ ধরা যায়। আর এই মাছগুলো গ্রাম্য ছোট ছেলেমেয়েরা ধরতে খুবই আনন্দ পায়।কখন কি নিজের হাতে মাছ ধরেছেন?
আপনি চাইলেই মাছ ধরতে পারবেন না মাছ ধরার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু কৌশল জানতে হবে।এখন বড়শির ফাঁদ তৈরি করার জন্য যা যা লাগবে তা হচ্ছে কুচি করা ঝির এবং আটা এমনভাবে গেঁথে দিতে হবে। যেন মাসেই আটা এবং ঝিরের ঘ্রাণ পুরুষের কাছাকাছি চলে আসে এবং ওই মুহূর্তে বর্ষিতা মাছের মুখে লেগে যায়।এখন এক হাতে এসে আটার মিশ্রণের এবং মুড়ি মিশ্রণটা ছিটিয়ে দিতে হবে।
এবং অন্য হাত দিয়ে বলছি ওই মাছের মধ্যে দিয়ে মাছ গুলো তুলে নৌকাতে রাখতে হবে।অন্যান্য সব কৌশলগুলোর মত হ্যান্ড ফিশিং ঠিক তেমনি একটি কৌশল। হ্যান্ড ফিশিং এর মাধ্যমে মাছ ধরে ভিডিও ভাইরাল হয়েছে অনেক তার মধ্যে অন্যতম একটি ভিডিও হচ্ছে এটি । এটি ইউটিউবে তুমুল পরিমাণ ভাইরাল হয়েছে।মাছ ধরা সত্যি খুব আনন্দের একটি কাজ।দুই থেকে তিন ঘণ্টা চলার ফলে প্রচুর পরিমাণে মাছ ধরা যায়।
তবে এই মাছের ফাঁদ গুলো ও শুধুমাত্র ঘাউড়া মাছ খেয়ে থাকে। প্রচলিত অঞ্চলে এ মাছকে ঘাউড়া মাছ বলে তবে অন্যান্য অঞ্চলে অন্যান্য নাম ধরে ডেকে থাকতে পারে।কি অসাধারণ ফাঁদ ফেলে মাছকে ধরা যায় সত্যি অভাবনীয়।এই মাছ ধরার পদ্ধতি দিনের দুনিয়া প্রচুর পরিমাণে ভাইরাল হয়। আর আপনারা যদি এই অসাধারণ মাছ ধরার ভিডিও টি দেখতে চান তাহলে নিচের লিংকে ক্লিক করতে পারেন।